Inhouse product
যদি এমন হয়, মড়িঘর মানে মর্গে রাখা লাশ হঠাৎ আপনার চোখের সামনে লাফিয়ে উঠল! বাস্তবে কি এমনটা হয় কখনও! নাকি ভাবছেন গাঁজাখুরি গল্প ফেঁদেছি আর কি! তারপর ধরুন আপনার খুব কাছের বন্ধু, যাকে আপনি ন্যাংটোকাল থেকে চেনেন, হঠাৎ এক শীতের রাতে তাকে মুণ্ডছাড়া হেঁটে বেড়াতে দেখলেন! আমরা যাকে বলি কন্ধকাটা। কী, দাঁতে পিয়ানাে বাজছে! একদম ঘাবড়াবেন না, ভয়ে নয়, শীতে হয়তাে। আবার ধরুন প্রফেসর আফজাল মাঝরাতে নিজের ল্যাবে বসে কাজ করছেন। হঠাৎ এক রিনরিনে বামাকণ্ঠ তাকে উদ্দেশ করে বলল, তােমার সামনে ভারি বিপদ, সমঝে চলাে’। তিনি ইতিউতি তাকান, কিন্তু কোথাও কেউ নেই। গায়েবি আওয়াজ। এখানে ভয়ানক ভুতুড়ে’ বলে একটি গল্প আছে। পিশাচের গল্প। পড়ে ভয় পাবেন কিনা জানি না, আমি কিন্তু নিজের পাণ্ডুলিপি পড়ে নিজেই ভয়ে কাঁপছি। সত্যি, নিশির ডাক বা পিশাচীরা বড় ভয়ানক হয়। সাইকেল ভূতের কাণ্ডটা আরাে ভয়ংকর। ভূতের বয়স কম, তাই বলে তার সাহস তাে কম নয়। সে মানুষকে ভয় দেখাতে আসে সাইকেল চেপে। তার দাঁতটাতও শুনেছি খুব বড় আর ধারালাে। সাবধান! একে দেখতে পেলে একদম ঘটাবেন না। এক ফুঙ্কারে উড়িয়ে নিয়ে যাবে। কোন বয়সের গল্প এগুলাে? উঁহু, ভূত-পাঠকদের কোনাে বয়স হয় না। ছেলে-বুড়াে-কচি-খুড়াে সবাই পড়তে পারেন। শুধু ভয় পেলেই হয়।।